সুইডেন ১ – ০ দক্ষিণ কোরিয়া (গ্রুপ এফ)
গ্রাঙ্কভিস্ট ৬৫ (পে)
২০১৪ বিশ্বকাপে দর্শক হয়ে থাকা সুইডেন এবার এসেছে বাছাই পর্বে হল্যান্ড, ইতালির মত হেভিওয়েটদের বিদায় করে দিয়ে। ‘এফ’ গ্রুপে এশিয়ান টাইগার দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে প্রথম ম্যাচেও অব্যাহত জয়ের ধারা। ৬৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক আন্দ্রিয়াস গ্রাঙ্কভিস্ট এর একমাত্র গোলে কোরিয়াকে ১-০ ব্যবধানে পরাজিত করে সুইডেন।
ম্যাচসেরা : আন্দ্রিয়াস গ্রাঙ্কভিস্ট
•
বেলজিয়াম ৩ – ০ পানামা (গ্রুপ জি)
মার্টিন্স ৪৭
লুকাকু ৬৯, ৭৫
নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে প্রথমবার বিশ্বকাপ মহাযজ্ঞে অংশ নিলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা। প্রথমবার এলেও মনোবলে তাদের কোন কমতি ছিল না। প্রথমার্ধ্ব পুরোটাই ইউরোপের নতুন পাওয়ার হাউজ বেলজিয়ামকে গোল বঞ্চিত রাখে পানামা রক্ষণ। দ্বিতীয়ার্ধ্বের শুরুতেই ফরোয়ার্ড মার্টিন্সের দুর্দান্ত ভলিতে এগিয়ে যায় রেড ডেভিলরা। তারপর ৬৯ ও ৭৫ মিনিটে রোমেলো লুকাকুর জোড়া গোলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় পানামা। ম্যাচে বেশ কয়েকটি সাজানো অাক্রমণ করে পানামাও, আর পানামা গোলরক্ষক জেমি পেনেদো দারুণ কিছু সেইভ করেন।
ম্যাচসেরা : রোমেলো লুকাকু
•
ইংল্যান্ড ২ – ১ তিউনিসিয়া (গ্রুপ জি)
হ্যারি কেইন ১১, ৯০+১ শশী ৩৫ (পে)
জি গ্রুপের অন্য ম্যাচে তিউনিসিয়ার মুখোমুখি হয় সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। আরেকটু হলে এবারের আসরে অঘটনের শিকার সাবেক চ্যাম্পিয়নদের পথে হাঁটতে যাচ্ছিল থ্রি লায়ন্সরাও। অতিরিক্ত সময়ে হ্যারি কেইনের গোলে মান বাঁচে ইংলিশদের। এর আগে খেলার ১১ মিনিটেই এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। ৩৫ মিনিটে মিডফিল্ডার শশী পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতায় ফেরান তিউনিসিয়াকে। খেলা যখন নিশ্চিত ড্রয়ের পথে তখন কেইনের দ্বিতীয় গোলে স্বস্তির জয় পায় ১৯৬৬ সালের চ্যাম্পিয়ন ইংলিশরা।
ম্যাচসেরা : হ্যারি কেইন